মিলন করার আদর্শ পজিশন।সহবাস করার বিভিন্ন পজিশন। সে*ক্স করার স্টাইল।সঙ্গম করার পদ্ধতি ও ছবি

প্রয়োজনীয় সে*ক্স স্টাইল দেখুন ছবিসহ

সাধারণ মানুষের মধ্যে এমন একটি ধারণা আছে যে, সঙ্গমে নিজের তৃপ্তিটা পেলেই হলো।তার স্ত্রী তৃপ্তি পেল কিনা তা জানার চেষ্টাও করে না। কিন্তু একজন পুরুষ সঙ্গমে যতটুকু আনন্দ পায় স্ত্রীও ততটুকু আনন্দ পায়। অনেকেই যৌনমিলনের সময় সেই আনন্দ দিতে পারে অনেকেই দিতে পারে না। আবার অনেকেই আছে সেক্স স্টাইল কৌশল সম্পর্কে অজানা। সঙ্গমের আগে ঠিকভাবে উত্তেজিত করতে পারে না ইত্যাদি।



শারীরিক প্রয়োজনে সঙ্গম করার বাসনা সুদূর প্রাচীন যুগ থেকে চলে আসছে। আদিমকালে বিনোদন বলতে বোঝাতো এই শারীরিক মিলন। তবে বর্তমানে আধুনিক যুগের ছোঁয়ায় এর প্রতি মানুষের অসীম আগ্রহ যে এতটুকু পরিমাণ কমেছে তা বলা চলে না বরং শারীরিক মিলনে আকর্ষণ বেড়েছে বহুগুণ।
মানুষ সবকিছুর মাঝেই কিছুটা বৈচিত্র্য চায়। শারীরিক মিলনের ক্ষেত্রেও তাই। বৈচিত্র্যহীন শারীরিক মিলনে মানুষ খুব একটা আনন্দ অনুভব করে না। এজন্য বহুযুগ ধরে বহু ঢঙে আবিষ্কৃত হয়েছে কিছু সেক্স পজিশন। যদিও প্রথমাবস্থায় এগুলোর অনুশীলন আপনার কাছে বেশ ঝুঁকিপূর্ণ আর যন্ত্রণাদায়ক মনে হবে কিন্তু কিছুদিনের অভ্যাসে এগুলো আপনার কাছে হয়ে উঠবে অসীম আনন্দদায়ক। আসুন জেনে নিই এমন কিছু সেক্স পজিশন সম্পর্কে।

১.খুব সাধারণ একটি সেক্স স্টাইল যা হয়ত সবাই জেনে থাকবেন সেটি হল মেয়েটি শুয়ে থাকেন এবং ছেলেটি তার উপরে উঠে থাকেন। এক্ষেত্রে মেয়েটি শুয়ে পা দুটি ফাঁক করে ধরেন আর ছেলেটি উপর থেকে তার লিঙ্গটি মেয়েটির লিঙ্গে ঢুকিয়ে দেন। এভাবে এই পজিশনে শুয়ে শুয়েই সেক্স করা হয়ে থাকে।
শারীরিক প্রয়োজনে সঙ্গম করার বাসনা সুদূর প্রাচীন যুগ থেকে চলে আসছে। আদিমকালে বিনোদন বলতে বোঝাতো এই শারীরিক মিলন। তবে বর্তমানে আধুনিক যুগের ছোঁয়ায় এর প্রতি মানুষের অসীম আগ্রহ যে এতটুকু পরিমাণ কমেছে তা বলা চলে না বরং শারীরিক মিলনে আকর্ষণ বেড়েছে বহুগুণ।
মানুষ সবকিছুর মাঝেই কিছুটা বৈচিত্র্য চায়। শারীরিক মিলনের ক্ষেত্রেও তাই। বৈচিত্র্যহীন শারীরিক মিলনে মানুষ খুব একটা আনন্দ অনুভব করে না। এজন্য বহুযুগ ধরে বহু ঢঙে আবিষ্কৃত হয়েছে কিছু সেক্স পজিশন। যদিও প্রথমাবস্থায় এগুলোর অনুশীলন আপনার কাছে বেশ ঝুঁকিপূর্ণ আর যন্ত্রণাদায়ক মনে হবে কিন্তু কিছুদিনের অভ্যাসে এগুলো আপনার কাছে হয়ে উঠবে অসীম আনন্দদায়ক। আসুন জেনে নিই এমন কিছু সেক্স পজিশন সম্পর্কে।

১.খুব সাধারণ একটি সেক্স স্টাইল যা হয়ত সবাই জেনে থাকবেন সেটি হল মেয়েটি শুয়ে থাকেন এবং ছেলেটি তার উপরে উঠে থাকেন। এক্ষেত্রে মেয়েটি শুয়ে পা দুটি ফাঁক করে ধরেন আর ছেলেটি উপর থেকে তার লিঙ্গটি মেয়েটির লিঙ্গে ঢুকিয়ে দেন। এভাবে এই পজিশনে শুয়ে শুয়েই সেক্স করা হয়ে থাকে।

এই সেক্স স্টাইলটির মাঝে আবার অনেক কয়েকটা ভাগ রয়েছে। যেমন ধরুন ছেলের অবস্থান প্রায় একইরকম থাকে শুধু মেয়ের অঙ্গভঙ্গি কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে থাকে। যেমন
– কোনোক্ষেত্রে মেয়ের দুই পা সোজা থাকে।
– একটি পা ছেলেটির কাঁধে উঠানো থাকে।
– দুটি পা ই ছেলেটির কাঁধে উঠানো থাকে।
– মেয়েটির দুটি পা ছেলেটির হাতে থাকে।
– মেয়েটির দুটি পা তার পেট বরাবর ভাঁজ করা থাকে।




২.অরেকটি সেক্স স্টাইল হল এটিতে ছেলেটি শুয়ে থাকবে এবং উপরে উঠে যৌন সঙ্গম পরিচালনা করবে। এই সেক্স স্টাইলে মেয়েটিকেই অনেক বেশি ভূমিকা রাখতে হয়। এর কিছু ভাগ রয়েছে। যেমন :

– ছেলেটি চিৎ হয়ে শুয়ে থাকে মেয়েটি ছেলের দিকে মুখ ফিরিয়ে উপরে বসে।
– ছেলেটির একই অবস্থানে মেয়েটি ছেলেটর বিপরীত দিকে মুখ ফিরিয়ে বসে।
– ছেলেটির একই অবস্থানে মেয়েটির একটি পা একপাশে এবং আরেকটি পা ছেলের পা দুটির মাঝখানে ছড়িয়ে বসে।
– ছেলেটি পা ফাঁক করে ধরে আর মেয়েটি হাঁটু গেড়ে বসে।

৩.ফেস টু ফেস নামের আরও একটি সেক্স স্টাইল আছে যেখানে ছেলে আর মেয়েটি মুখোমুখি হয়ে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময়ে মেয়েটি ছেলেটির কোলের উপরে থাকে।

৪.দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েও কিছু সেকআস পজিশন করা যায়। এক্ষেত্রে মেয়েটি সামনে থাকে আর ছেলেটি পিছনে থাকে। মেয়েটি সাধারণত দেয়াল বা কোনোকিছুর সাথে হেলাম দিয়ে থাকে। এরও কিছু ভাগ রয়েছে।

– ছেলেটি পিছনে মেয়েটি সামনে দেয়ালে হাত ঠেকিয়ে।
– মেয়েটি এক পা উঁচু কোনোকিছুর উপরে রেখে।
– মুখোমুখি ছেলেটি মেয়েটির একটি পা হাত দিয়ে উঠিয়ে ধরে রাখে।

৫.পাশাপাশি শুয়েও অনেক ধরনের সেক্স স্টাইলে সেক্স করা যায়। যেমন :
– পাশাপাশি এক কাত হয়ে শুয়ে। ছেলেটি পেছন থেকে তার লিঙ্গটি সামনে থাকা মেয়েটির যৌনাঙ্গে ঢুকিয়ে দেন।
– অনেকসময় সুবধার্থে মেয়েটির একটি পা হাত দিয়ে তুলে ধরেন।

৬.স্পাইডার বা মাকড়সা নামক একটি সেক্স পজিশন আছে যেখানে ছেলে এবং মেয়েটি পা দুটি একই পাশে দিয়ে অনেকটা মাকড়সার মত পা দিয়ে জড়িয়ে ধরে সেক্স করে থাকেন। এক্ষেত্রে দুজনার মাথা দুই পাশে থাকে অঅর পায়ের অংশ একইসাথে লেগে থাকে।

৭.উপুড় হয়ে শুয়ে একটি পজিশন রয়েছে। এটিতে মেয়েটি উপুড় হয়ে শুয়ে থাকে এবং তার উপরে ছেলেটিও উপুড় হয়ে শুয়ে থাকে। এভাবেই যৌন কাজ পরিচালনা করা হয় এই পজিশনটিতে।

৮.চেয়ার বা উঁচু কিছুতে বসে সেক্স করা যায়। এই পজিশনে মেয়েটিকে ইচ্ছামত ঘুরিয়ে নেয়া যায়। আবার মেয়েটিকে কোনোকিছুর উপরে বসিয়েও সেক্স পরিচালনা করা যায়। এক্ষেত্রেও বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গির পরিচালনায় ব্যতিক্রম আনা যায়।

৯.অনেকেই হয়ত ডগি স্টাইলের কথা শুনে থাকবেন। এটি একটি বিখ্যাত সেক্স পজিশন। এই পজিশনে ছেলে মেয়ে উভয়েই বেশ আনন্দ পেয়ে থাকেন। এটিতে মেয়েটি উপুড় হয়ে কুকুর স্টাইলে বসে থাকে আর ছেলেটি মেয়েটির উপর দিয়ে পিছন দিক থেকে সেক্স পরিচালনা করেন।

১০.কাউ স্টাইলের সেক্স পজিশন সম্পর্কেও নিশ্চয়ই অনেকের ধারণা রয়েছে। কাউ স্টাইলও অনেকটা ডগি স্টাইলের মত। এতে উপুড় হয়ে বসবেন এবং ছেলেটি পিছন থেকে লিঙ্গটি মেয়েটির যৌনাঙ্গে ঢুকাবেন। এক্ষেত্রে মাথা অবশ্যই কিছুটা নিচের দিকে ঝুঁকিয়ে দেবেন তাতে করে পশ্চাদ্বেশ উঁচু হয়ে যাবে এবং সেক্স করার জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে।

যৌন মিলনের বিভিন্ন আসন (ছবি  )

মানুষের সকল কর্মকাণ্ডের মধ্যে সবচেয়ে মধুর কর্মটি হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর ভালবাসা। আর স্বামী-স্ত্রীর ভালবাসার তীব্রতম প্রকাশ হচ্ছে শারীরিক সম্পর্ক। শারীরিক সহবাসের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের যতো সান্নিধ্য লাভ করতে পারে, তা অন্য কোনভাবে সম্ভব নয়।তবে সহবাসের শুরুতে কিছু প্রেমক্রীড়া দ্বারা পরস্পরের মধ্যে আবেগ জাগ্রত করে নিবেন। এতে সহবাস করতে সুবিধা হবে।
যৌন সহবাসের আসনগুলোকে মূলত চারভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ
১. পুরুষপ্রধান আসন।
২. নারীপ্রধান আসন।
৩. নিরপেক্ষ আসন।
৪. অন্যান্য আসন।

১. পুরুষপ্রধান আসনঃ 
পুরুষ প্রধান আসনে সহবাসের মূল নিয়ন্ত্রণটি থাকে স্বামীর কাছে, তবে স্ত্রীরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এই পদ্ধতিটিই সাধারণ সহবাস কৌশল হিসাবে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়। উন্নত বিশ্বে এ পজিশনকে মিশনারী পজিশন বলা হয়। এই আসনে স্ত্রী চিৎ হয়ে শয়ন করে ও স্বামী তার উপর উপুর হয়ে গমন করে। স্বামীর পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য কম হলে স্ত্রী পা দুইটি সোজা করে রাখবে। অন্যথায় স্ত্রী হাঁটু ভাঁজ করে পা দুইটি স্বারা স্বামীর কোমর বেষ্টন করে রাখবে। এতে উভয়ের আনন্দ অধিক হবে। স্বামীর পুরুষাঙ্গ দীর্ঘ হলে স্বামীর উচিৎ হবে সঠিক প্রবেশ নিশ্চিত করতে স্ত্রীর পা দুইটিকে আরও উপরে তুলে নিয়ে স্বামীর দুই কাঁধের উপরে স্থাপন করা। আরও গভীর প্রবেশের সুবিধার্থে স্ত্রীর কোমরের নিচে একটি বা দুইটি বালিশ স্থাপন করা যেতে পারে।

২. নারীপ্রধান আসনঃ 

এধরণের আসনে সহবাসের মূল নিয়ন্ত্রণটি থাকে স্ত্রীর হাতে। উন্নত বিশ্বে এ পজিশনকে উইমেন অন টপ পজিশন বলা হয়। স্বামী বদমেজাজী হলে অথবা স্বামী যদি স্ত্রীকে উৎপীড়ন-নির্যাতন করে, তাহলে স্বামীকে বশে আনতে স্ত্রীর প্রধান অস্ত্র নারীপ্রধান আসন। তাছাড়া স্ত্রী যদি নীরস (ঋতুস্রাব অধিক স্থায়ী) হয়, তাহলে স্বামীকে সহবাসের পর্যাপ্ত আনন্দ প্রদান করতে নারীপ্রধান আসনই উপযুক্ত, বিশেষ করে স্বামী যদি দীর্ঘ হয়। এই প্রকার আসনে স্বামী চিৎ হয়ে শয়ন করবে এবং স্ত্রী তার উপর উপুর হয়ে শুয়ে যোনীপথে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করিয়ে নিবে। তারপর স্ত্রী নিজের কোমর সামনে-পিছনে, উপর-নিচে, ডানে-বামে কিংবা বৃত্তাকারে নানা প্রকারে ঘুরিয়ে (যে প্রকারে আনন্দ সর্বাধিক হয়) সহবাস পরিচালনা করবে। স্ত্রীর হাঁটু ভাঁজ করে স্বামীর কোমরের দুই পাশে ফেলে রাখতে পারে অথবা পা সোজা করেও রাখতে পারে। এছাড়া এ আসনটি অন্যভাবেও করা যায়। সেক্ষেত্রে স্ত্রী তার স্বামীর দিকে না বসে উল্টো দিকে বসেও এ আসনটি প্রয়োগ করতে পারে। বেশিরভাগ স্বামী স্ত্রীকে পরিচালনার ভূমিকায় দেখতে অপছন্দ করলেও কিছু কিছু পুরুষ অধিক আনন্দের জন্য নারীপ্রধান আসন পছন্দ করে থাকে।তবে এই আসনে যৌনসঙ্গম করতে কিছুটা চর্চা ও সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন।

৩. নিরপেক্ষ আসনঃ 

এই আসনেও কার্যকর ভূমিকা থাকে স্বামীরই, তবে কেউ কারও উপর শায়িত থাকে না বলে নিরপেক্ষ আসন বলে। উন্নত বিশ্বে এ পজিশনকে ডগি পজিশন বলা হয়। এই আসনে স্ত্রী দুই হাতের কুনুই ও হাঁটুর উপর ভর দিয়ে উঁবু হবে (হামাগুড়ি দেওয়ার ভঙ্গিমায়), আর স্বামী তার পেছন থেকে (হাঁটুর উপর ভর করে দাঁড়িয়ে) স্ত্রীর যোনীপথে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করিয়ে সামনে পেছনে কোমর চালনা করে সহবাস সম্পাদন করবে। তবে কোন ক্রমেই পায়ুপথে সহবাস করা যাবে না, কারণ তা ধর্মমতে ও নৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য। এই আসনে পূর্বেকার আসন দুইটির মতো ঘনিষ্ঠ আলিঙ্গন ও অন্যান্য আদর-সোহাগের সুযোগ কম থাকে। তাছাড়া স্ত্রী যদি গর্ভবতী হয়, তাহলে এই আসনে সঙ্গম করা যেতে পারে। তবে এই আসনটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো যে, আপনার পুরুষাঙ্গ যদি ছোট হয়ে থাকে, তবে এ আসনটি প্রয়োগ করে আপনার পুরুষাঙ্গটি আপনার স্ত্রীর কাছে বড় অনুভব করানো সম্ভব।

৪. অন্যান্য আসনঃ 

এছাড়াও আরও বিভিন্ন আসনে সহবাস হতে পারে। যেমনঃ সামনা-সামনি, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে, সামনাসামনি বসে। তবে দাড়িয়ে দাড়িযে করতে হলে অবশ্যই স্বামী-স্ত্রীর উচ্চতা সমান হতে হবে। এছাড়া পাশাপাশি, মুখোমুখি শুয়ে, পাশাপাশি বিপরীতমুখী শুয়ে ইত্যাদি বহু আসন রয়েছে।

Post a Comment