যোনি টাইট রাখার উপায় কি।মেয়েদের গোপনাঙ্গ টাইট করার উপায়।যোনি টাইট করার ঘরোয়া উপায়

বড় হয়ে যাওয়া যোনি টাইট করার সহজ ঘরোয়া উপায়ঃ

যোনি (ইংরেজি: Vagina – ভ্যাজাইনা; মূলতঃ লাতিন: উয়াগিনা) হলো স্ত্রী যৌনাঙ্গ, যা জরায়ু থেকে স্ত্রীদেহের বাইরের অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত একটি ফাইব্রোমাসকুলার নলাকার অংশ। মানুষ ছাড়াও অমরাবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী ও মারসুপিয়াল প্রাণীতে, যেমনঃ ক্যাঙ্গারু অথবা স্ত্রী পাখি, মনোট্রিম ও কিছু সরীসৃপের ক্লোকাতে যোনি পরিদৃষ্ট হয়। স্ত্রী কীটপ্রত্যঙ্গ এবং অন্যান্য অমেরুদণ্ডী প্রাণীরও যোনি আছে, যা মূলতঃ ওভিডাক্টের শেষ প্রান্ত। লাতিন বহুবচনে যোনিকে বলা হয় vaginae – উয়াগিনাই (ইংরেজি উচ্চারণে ভ্যাজাইনি)।

বড় হয়ে যাওয়া যোনি টাইট করুন সহজ ঘরোয়া উপায়ে! লজ্জা নয় জানতে হবে!

অনেকেই এই পোস্টটিকে হয়ত খারাপ দৃষ্টিতে দেখবেন কিন্তু তা করা ঠিক হবে না কারণ এটি শিক্ষামূলক পোস্ট এবং আপনাদের অনেকের উপকারের কথা চিন্তা করেই আজকে এই পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হল।

সহবাসের সময় যদি নারী পুরুষ উভয়ই আনন্দ না পান তাহলে সহবাস করার সকল মজাই বিফলে চলে যেতে পারে। নারীর কাছে যেমন পুরুষের শক্ত লম্বা এবং মোটা যৌনাঙ্গ সমাদৃত তেমনি পুরুষও চায় মাঝারি স্তনের টাইট যোনির মেয়ের সাথে সহবাস করতে। কিন্তু বাচ্চা জন্মের পর অনেক মেয়েরই যোনিপথ বড় হয়ে যেতে পারে যা অনেক সময় সম্পর্ক বিচ্ছেদের কারন হয়ে দাড়ায়। কারন মেয়েরা যখন গর্ভবতী হয় সেসময় প্রায় অনেক দিন পুরুষ সহবাস করতে পারে না। যে কারনে সে অপেক্ষা করতে থাকে বাচ্চা হওয়া পর্যন্ত আর তারপর যদি স্ত্রীর যোনিপথ বড় বা ঢিলা হয়ে যায় তাহলে সে পুরুষ মজা পায় না। আমাদের দেশে অনেক মেয়েই এই সমস্যায় ভুগছেন কিন্তু লোক লজ্জার কারনে মুখ ফুটে বলতে পারছেন না আবার এই সমস্যায় পড়ে স্বামী সংসার হারানোর উপক্রম হয়েছেন।

কিভাবে ঘরে বসেই টাইট করবেন নিজের যোনিপথঃ

আমলকীর সিরাপঃ আমাদের দেশের খুবই পরিচিত একটি ফল আমলকী। দামে কম সহজলভ্য এই ফলটি যোনিপথ টাইট করার জন্য বাইরের দেশগুলোতে মেয়েদের যোনিপথে ব্যাপক পরিমানে ব্যবহার করা হয়। আমলকী ফল কিনে এনে অথবা সংগ্রহ করে পানিতে সিদ্ধ করুন। যখন আমলকী পানিতে গলে পানিটি পুরু হয়ে আসবে তখন মিশ্রণটি বোতলে সংগ্রহ করুন। এরপর যখনই মেয়েরা গোসল করতে যাবেন সিরাপটি যোনিপথের ভেতরে এবং বাইরে ম্যাসেজ করুন। প্রায় এক মাস এই নিয়ম অনুসরন করলে যোনিপথ টাইট হয়ে আসবে।

কেগেল ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম অনুসরন করে অনেক মেয়েই জীবনে সুখ ফিরে পেয়েছে। বলা হয়ে থাকে যে বাচ্চা হওয়ার পর নিয়মিত এই ব্যায়াম করলে যোনিপথ ঠিক কুমারী মেয়ের মত টাইট হয়ে যায়। এই ব্যায়ামটিতে কুঁচকির মাংসপেশি বারবার সংকোচিত এবং প্রসারিত করা হয়। কুঁচকি ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করে ছেড়ে দিতে হয় আবার ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করতে হয় এভাবে প্রায় ১৫ বার পদ্ধতিটি রিপিট করুন। দিনে বিরতি দিয়ে দিয়ে ১০০-২০০ বার কেগেল ব্যায়াম করতে পারেন। প্রস্রাব করার সময়ও এই ব্যায়ামটি করতে পারেন। প্রস্রাব করার সময় পেশি সংকোচিত করে ৫ সেকেন্ডের জন্য প্রসাব আটকে রাখুন তারপর ছেড়ে দিন।

* যোনি টাইট (vagina tight) করতে সুস্থ খাদ্যাভ্যাসঃ কেগেল ব্যায়ামের সাথে সাথে খাবারে বেশি পরিমানে ফল এবং শাকসবজি (vegetable) থাকাটাও খুবই জরুরী। এর ফলে ঢিলে হয়ে যাওয়া যোনিপথ খুব তারাতারি পুরনো রুপ ফিরে পায় আর সেক্স হয় পরিপূর্ণ।*

বিঃদ্রঃ অনেকে আছেন যেনির ভিতরে আঙ্গুল ঢুকিয়ে পরিষ্কার করেন যার কারণে যোনি অনেকটা প্রশস্ত হয়ে যায়। তাই এমনভাবে কোন কিছু করবেন না , যাতে করে যোনির স্বাভাবিক অবস্থা বজায় থাকে না।

মেয়েদের গোপনাঙ্গ বা পেলভিক ফ্লোরের পেশিগুলি সুসংহত এবং শক্তিশালী রাখার জন্য কিছু বিশেষ ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাস অনুসরণ করা যেতে পারে। তবে এই বিষয়ে যেকোনো পরামর্শ নেওয়ার আগে ডাক্তার বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

১. কেগেল ব্যায়াম (Kegel Exercises)

কেগেল ব্যায়াম পেলভিক ফ্লোরের পেশি শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

কিভাবে করবেন:

  • প্রস্রাব থামানোর জন্য যে পেশি ব্যবহার করা হয়, সেটি চিহ্নিত করুন।
  • সেই পেশি ৫-১০ সেকেন্ডের জন্য টাইট করুন।
  • এরপর ছেড়ে দিন এবং পুনরাবৃত্তি করুন।
  • দিনে ৩-৪ বার ১০-১৫ বার করে করুন।

২. যোগব্যায়াম (Yoga)

যোগব্যায়াম যেমন মালাসন, বদ্ধকোনাসন, বা সেতুবন্ধাসন, পেলভিক ফ্লোরের পেশিগুলি শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

৩. সঠিক খাদ্যাভ্যাস

  • ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার খান যাতে কোষ্ঠকাঠিন্য না হয়।
  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
  • ভিটামিন এবং মিনারেলসমৃদ্ধ খাবার খান।

৪. ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট বা থেরাপি

যদি ব্যায়াম বা প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে সমাধান না হয়, তাহলে ডাক্তার কিছু চিকিৎসা বা থেরাপি পরামর্শ দিতে পারেন।

৫. ভ্যাজাইনাল ওয়েট ট্রেনিং

ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী ভ্যাজাইনাল ওয়েট ব্যবহার করতে পারেন, যা পেশিগুলিকে শক্তিশালী করতে পারে।

এটি একটি স্বাভাবিক বিষয় এবং এ নিয়ে লজ্জা বা অস্বস্তি অনুভব করার প্রয়োজন নেই। যদি এ বিষয়ে আপনার উদ্বেগ থাকে, তবে গাইনোকোলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করা সেরা সমাধান।

মহিলাদের যোনি টাইট বা ছোট করার সহজ চিকিৎসা (শিক্ষামূলক):

কি করলে যোনি হবে যুবতি মেয়েদের মতো টাইট বড় হয়ে যাওয়া যোনি টাইট করুন সহজ ঘরোয়া উপায়ে! লজ্জা নয় জানতে হবে! অনেকেই এই পোস্টটিকে হয়ত খারাপ দৃষ্টিতে দেখবেন কিন্তু তা করা ঠিক হবে না কারণ এটি শিক্ষামূলক পোস্ট এবং আপনাদের অনেকের উপকারের কথা চিন্তা করেই আজকে এই পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হল। 

সহবাসের সময় যদি নারী পুরুষ উভয়ই আনন্দ না পান তাহলে সহবাস করার সকল মজাই বিফলে চলে যেতে পারে। নারীর কাছে যেমন পুরুষের শক্ত লম্বা এবং মোটা যৌনাঙ্গ সমাদৃত তেমনি পুরুষও চায় মাঝারি স্তনের টাইট যোনির মেয়ের সাথে সহবাস করতে। কিন্তু বাচ্চা জন্মের পর অনেক মেয়েরই যোনিপথ বড় হয়ে যেতে পারে যা অনেক সময় সম্পর্ক বিচ্ছেদের কারন হয়ে দাড়ায়। 

কারন মেয়েরা যখন গর্ভবতী হয় সেসময় প্রায় অনেক দিন পুরুষ সহবাস করতে পারে না। যে কারনে সে অপেক্ষা করতে থাকে বাচ্চা হওয়া পর্যন্ত আর তারপর যদি স্ত্রীর যোনিপথ বড় বা ঢিলা হয়ে যায় তাহলে সে পুরুষ মজা পায় না। আমাদের দেশে অনেক মেয়েই এই সমস্যায় ভুগছেন কিন্তু লোক লজ্জার কারনে মুখ ফুটে বলতে পারছেন না আবার এই সমস্যায় পড়ে স্বামী সংসার হারানোর উপক্রম হয়েছেন। তাই ঘরে বসেই আপনি নিজেই আপনার সমস্যার সমাধান করতে পারেন ।

 তাহলে জেনে নিন কিভাবে ঘরে বসেই টাইট করবেন নিজের যোনিপথঃ 

আমলকীর সিরাপঃ 

আমাদের দেশের খুবই পরিচিত একটি ফল আমলকী। দামে কম সহজলভ্য এই ফলটি যোনিপথ টাইট করার জন্য বাইরের দেশগুলোতে মেয়েদের যোনিপথে ব্যাপক পরিমানে ব্যবহার করা হয়। আমলকী ফল কিনে এনে অথবা সংগ্রহ করে পানিতে সিদ্ধ করুন। যখন আমলকী পানিতে গলে পানিটি পুরু হয়ে আসবে তখন মিশ্রণটি বোতলে সংগ্রহ করুন। এরপর যখনই মেয়েরা গোসল করতে যাবেন সিরাপটি যোনিপথের ভেতরে এবং বাইরে ম্যাসেজ করুন। প্রায় এক মাস এই নিয়ম অনুসরন করলে যোনিপথ টাইট হয়ে আসবে।

 কেগেল ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম অনুসরন করে অনেক মেয়েই জীবনে সুখ ফিরে পেয়েছে। বলা হয়ে থাকে যে বাচ্চা হওয়ার পর নিয়মিত এই ব্যায়াম করলে যোনিপথ ঠিক কুমারী মেয়ের মত টাইট হয়ে যায়। এই ব্যায়ামটিতে কুঁচকির মাংসপেশি বারবার সংকোচিত এবং প্রসারিত করা হয়। কুঁচকি ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করে ছেড়ে দিতে হয় আবার ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করতে হয় এভাবে প্রায় ১৫ বার পদ্ধতিটি রিপিট করুন। দিনে বিরতি দিয়ে দিয়ে ১০০-২০০ বার কেগেল ব্যায়াম করতে পারেন। প্রসাব করার সময়ও এই ব্যায়ামটি করতে পারেন। প্রসাব করার সময় পেশি সংকোচিত করে ৫ সেকেন্ডের জন্য প্রসাব আটকে রাখুন তারপর ছেড়ে দিন। 

* যোনি টাইট করতে সুস্থ খাদ্যাভ্যাসঃ 

কেগেল ব্যায়ামের সাথে সাথে খাবারে বেশি পরিমানে ফল এবং শাকসবজি (vegetable) থাকাটাও খুবই জরুরী। এর ফলে ঢিলে হয়ে যাওয়া যোনিপথ খুব তারাতারি পুরনো রুপ ফিরে পায় আর সেক্স হয় পরিপূর্ণ। অনেকে আছেন যোনির ভিতরে আঙ্গুল ডুকিয়ে পরিষ্কার করেন যার কারণে যোনি অনেকটা প্রশস্ত হয়ে যায়। তাই এমনভাবে কোন কিছু করবেন না ,যাতে করে যোনির স্বাভাবিক অবস্থা বজায় থাকে না। নিয়ম গুলো মেনে চল্লে আপনি পেতে পারেন সংসার ও বৈবাহিক জীবনে সুখ । এছাড়া আপনার যদি অনেক বেশি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে ভুলবেন না ।

আরও কিছু উপায়  ঘরোয়া উপায় ব্যবহার যোনিপথকে টাইট করতে পারেন। যেমন,

১। দুগ্ধী ঘাসঃ দুগ্ধী ঘাস বা দুবলা ঘাসটি গ্রামের প্রায় সবাই চিনে থাকেন। নারীদের যোনিপথ টাইট করার ঘরোয়া উপায় ঘাসটি সংগ্রহ করে শুকিয়ে রাখতে হবে। যৌনমিলনের ঠিক দুই ঘন্টা আগে ঘাসগুলোকে যোনির সাইজ অনুযায়ী পুটলি করে যোনির মধ্যে ভরে দিন। সহবাসের আগে সেটি বের করে নিন। আপনার যোনিপথ হবে ১৬ বছরের কুমারীর যোনির মত।

২।মাজুফল ও চিনিয়া কর্পুরঃ মাজুফল ও চিনিয়া কর্পুর বাজারে ঝোলাঘর বা ঠাটারির দোকানে কিনতে পাওয়া যায়। এগুলো পাটাতে পিষে সুত কাপড় দিয়ে ছেকে নিয়ে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে কুল বা বড়ই আকারের বড়ি তৈরী করুন। নারীদের যোনিপথ টাইট করার ঘরোয়া উপায় সহবাসের ০৪ ঘন্টা আগে একটি বড়ি যোনির ভিতরে ঢুকিয়ে রাখুন এবং যৌনমিলনের আগে তা বের করুন। আপনার যোনি নিশ্চিত টাইট হবে।

 তাছাড়া ঢিলে হয়ে যাওয়া যোনি দ্রুত টাইট করার জন্য বাজারে অনেক প্রকার ক্রীম পাওয়া যায়।মহিলাদের যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের সহজ চিকিৎসা এগুলো ব্যবহার করেও আপনি আপনার যোনিকে টাইট করে সঙ্গীকে দিতে পারবেন চরম মজা।

ভি টাইট জেলঃ

এই ক্রিমটি যোনিপথ টাইট করার সবচেয়ে জনপ্রিয় জেল। যোনিপথ টাইট করুন ঘরে বসেই,হয়ে উঠুন কুমারী। মহিলাদের যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের সহজ চিকিৎসা জেলটি কিনে আনার পর মিলনের ৫ মিনিট আগে যোনিপথের ভিতরে ও বাইরে প্রয়োগ করুন। বিশ্বাসযোগ্য না হলেও সত্যি মাত্র ৫ মিনিটেই যোনিপথ হয়ে যায় কুমারী একজন তরুণীর মতন।

টিন এ্যাগেইন(Teen Again):

টিন এ্যাগেইন ক্রীমটি যোনি টাইট করার জন্য অত্যন্ত কার্যকর। মহিলাদের যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের সহজ চিকিৎসা এটি নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার যোনি ফিরে পাবে সেই পুরনো রুপ এবং যৌনসঙ্গীকে দিতে পাবেন কুমারীর মত সুখ।

সবশেষে বলা যায়,যুগ এখন অনেক বদলে গেছে,যোনিপথ টাইট করুন ঘরে বসেই,হয়ে উঠুন কুমারী। তাই যোনি বড় হলে লুকিয়ে না থেকে উপরের যে কোনো পদ্ধতি অনুসরণ করে যোনিকে শক্ত ও টাইট করুন। নারীদের যোনিপথ টাইট করার ঘরোয়া উপায়,যৌনমিলনে নিজেও তৃপ্তি পাবেন এবং সঙ্গীকেও তৃপ্তি দিতে পাবেন।

Post a Comment