দুধ বড় করার উপায়।দুধ বড় করার ঘরোয়া উপায়।স্তন টাইট করার উপায়।বুবস বড় করার উপায়

দুধ বড় করার উপায়:

সুষম খাদ্য: প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন। দুধ, ডিম, মাছ, মাংস, ফলমূল, ও শাকসবজি যুক্ত করুন।
হরমোনাল চিকিৎসা: গাইনোকোলজিস্টের সাথে পরামর্শ করে প্রয়োজনীয় হরমোন ওষুধ নেয়া যেতে পারে।
ব্যায়াম: কিছু বিশেষ ব্যায়াম যেমন পুশ-আপ, বেঞ্চ প্রেস ও দুধ বড় করার জন্য উপযোগী ব্যায়াম করতে পারেন।
ম্যাসাজ: নিয়মিত ম্যাসাজ করতে পারেন যা দুধের টিস্যুর মাংসপেশি এবং রক্তসঞ্চালনা বাড়ায়।
দুধ টাইট করার উপায়:
কার্যকর পোশাক: সঠিক ব্রা পরিধান করুন যাতে দুধ ঠিকভাবে সমর্থিত থাকে। 
ব্যায়াম: পেক ডেক এবং বুকের অন্যান্য শক্ত ব্যায়াম দুধের আকৃতি টাইট করতে সহায়ক।
হরমোনের স্তরের নিয়ন্ত্রণ: কিছু ক্রিম বা হরমোনাল চিকিৎসার মাধ্যমে সাহায্য নিতে পারেন।

দুধ বুলে যাওয়ার কারণ:

  • হরমোনের পরিবর্তন: গর্ভাবস্থায় বা মাসিক চক্রের সময় হরমোনের পরিবর্তন দুধের আকারে পরিবর্তন আনতে পারে।
  • জনিত পরিবর্তন: বয়স, ক্রমবর্ধমান ওজন বা শারীরিক স্বাস্থ্যও দুধের আকৃতি বা বড় হওয়ার সাথে সম্পর্কিত।
  • জিনগত বিষয়: পরিবারের ইতিহাসে দুধের আকার কেমন হতে পারে তা প্রভাবিত করে।
  • পুষ্টির অভাব: কিছু পুষ্টি উপাদানের অভাবও দুধের আকারের ওপর প্রভাব ফেলে।

মাত্র ৭ দিনে ব্রেস্ট বা স্তন টাইট করার ঘরোয়া কিছু সহজ উপায়

বিবাহিত মেয়েদের বিয়ের কিছুদিন পরেই তাদের স্তন ঝুলে যায়। আগের মত টাইট ফিট থাকে না। স্বামীর কাছে তার স্ত্রীকে অতঃপর আর আকর্ষণীয় বলে মনে হয় না।
আবার কিছু কিছু মেয়েদের ক্ষেত্রে দেখা যায় বিয়ের আগে অল্প বয়সে তাদের স্তন ঝুলে গেছে।
তাদের জন্য আজকে আমাদের কিছু টিপস যে…..
স্তন ঝুলে পড়া রোধ করতে এবং স্তনের সেফ ঠিক রাখার টিপসঃ
প্রথমে একটি বাটি নিব। তারপর বাটি তে একটা ডিম ভেঙ্গে নিন। ডিম ভাঙার পর এর সাদা অংশটা বাদ দিয়ে শুধু কুসুম নেন। এবারে কুসুমের ভিতর একটি চা চামচ  এর তিন চামচ এর এক ভাগ শশার রস ঢেলে ভালোভাবে মিক্স করেন।
তারপর একটি প্যাক তৈরি করুন।এরপর যখন আপনি গোসল করতে যাবেন তখন কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে এই প্যাকটি আপনি আপনার স্তনে  লাগিয়ে নিন। ৩০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর যখন খুব ভালোভাবে শুকিয়ে যাবে তখন আপনি আলতোভাবে পানি দিয়ে ঘষে ঘষে স্তন ধুয়ে ফেলুন।
মাত্র ৭ দিন আপনি এই প্যাকটি আপনার দুই স্তনে যদি ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার স্তনের যে পরিবর্তন হচ্ছে  সেটা আপনি নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন।
স্তন টাইট রাখার দ্বিতীয় টিপসের জন্য প্রয়োজন হবে ছোট ছোট বরফের টুকরো।
আপনার বাসায় যদি ফ্রিজ থাকে তাহলে বরফের ছোট ছোট টুকরো তৈরি করা আপনার জন্য খুব সহজ হবে।
.আপনি গোসল করার আগে এই ছোট ছোট চার-পাঁচটা বরফের টুকরা একটা কাপড় নিয়ে আপনার স্তনের চারপাশে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ৫  থেকে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন।
টানা সাত থেকে দশ দিন আপনি যদি এরকম ৫ থেকে ১০ মিনিট বরফের টুকরো দিয়ে আপনার স্তন ম্যাসাজ করতে পারেন, খুব অল্প সময়ে আপনার স্তন ধীরে ধীরে পরিবর্তন হচ্ছে।
এছাড়াও আপনি অবশ্যই আরো কিছু উপায় অবলম্বন করতে পারেন,
          যেমন আপনার খাদ্য তালিকার মধ্যে ডিম, দুধ, ডাল রাখতে পারেন। 
এছাড়াও ভিটামিন,ক্যালসিয়াম এর মত পুষ্টিগুণ রয়েছে এরকম খাবারগুলো খেতে হবে। যেমন বাঁধাকপি, ফুলকপ্‌ টমেটো,গাজর ইত্যাদি।
          অবশ্যই আপনার খাদ্য তালিকায় এ ধরনের খাবার গুলো রাখতে হবে।
যদি সম্ভব হয় তাহলে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট সাঁতার কাটুন। সাঁতার কাটলে আপনার স্তনের যে পেশী গুলো রয়েছে সেগুলো শক্ত হতে সাহায্য করে।
এছাড়া আপনাকে খেতে হবে প্রচুর পানি। দিনে অন্তত ৪থেকে ৫ লিটার পানি পান করা উচিত। এতে করে মেয়েদের স্তনের চামড়া যে কুঁচকে যায় সেই চামড়া বা ত্বককে টানটান রাখতে সাহায্য করে।
অনেকে আবার স্তনের আকৃতি বা শেপ ঠিক রাখার জন্য দিন রাত সারাক্ষন ব্রা পড়ে থাকে এতে উপকার তো হবেই না, বরং উল্টো ক্ষতি হয়।
আপনি বাইরে যখন বের হবেন তখন অবশ্যই ব্রা পড়বেন, কিন্তু আপনি যখন বাসায় রিলাক্স করবেন, কিংবা রাতে যখন ঘুমাতে যাবেন, তখন অবশ্যই ব্রা খুলে ঘুমাবেন। এবং ঢিলেঢালা পোশাক পরিধান করবেন।
স্তন ঝুলে যাওয়ার অন্যতম আরেকটি কারণ হচ্ছে অত্যাধিক ভাবে ওজন বেড়ে যাওয়া ।অথবা শরীরের চর্বি জমা।  তাই আপনার যদি হঠাৎ করে অত্যাধিক ওজন বেড়ে যায়, এতে করে আপনার স্তন ঝুলে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই নিজের স্তনের সৌন্দর্য ঠিক রাখার জন্য নিজের ওজনের নিয়ন্ত্রণ রাখার চেষ্টা করুন। স্তন ঝুলে যাওয়া সমস্যা ঠিক করার জন্য কোন ধরনের মেডিসিন নেবেন না।
এইগুলো উপকার তো করেই না বরং অনেক বেশী ক্ষতি করে।
সুতরাং……
স্তনের সেফ ঠিক রাখার জন্য প্রথমে দুটি কৌশল উল্লেখ করলাম। এবং যে খাদ্যের কথাগুলো বললাম এগুলো যদি আপনি নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে মাত্র ৭ দিনে আপনার স্তন অনেক সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করতে পারবেন।



পুরুষরা দুধে চুম্বন করার পেছনে বিভিন্ন কারণে আগ্রহী হতে পারে

যৌন আকর্ষণ:
 অনেক পুরুষের জন্য স্তনের আকৃতি ও রূপ সেক্সুয়াল ফ্যান্টাসি এবং আকর্ষণের একটি অংশ হতে পারে। এটি শারীরিক ও মানসিক উভয় দিক থেকেই আনন্দ দিতে পারে।
নৈকট্য ও আবেগ: 
দুধের কাছে চুম্বন করার মাধ্যমে শারীরিক নৈকট্য ও আবেগ প্রকাশিত হয়, যা সম্পর্ককে গভীর করে।
সেন্সরি অভিজ্ঞতা:
স্তনের টেক্সচার এবং সংবেদনশীলতা অনেকের জন্য একটি ভিন্ন ধরনের সেন্সরি অভিজ্ঞতা তৈরি করে।
সাংস্কৃতিক প্রভাব: 
বিভিন্ন সমাজে এবং সংস্কৃতিতে যৌনতা এবং সেক্সুকাল সম্পর্কিত কর্মকাণ্ডে দুধের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হয়।
ত্বকের সংস্পর্শ: 
চুম্বন করার মাধ্যমে ত্বকের সংস্পর্শ হওয়া চুড়ান্ত আনন্দবোধ তৈরি করতে পারেন।
এটি মনে রাখা জরুরি যে, এটি ব্যক্তির পছন্দ ও সম্পর্কের উপর নির্ভরশীল। সবসময় পারস্পরিক সম্মতি থাকা উচিত।

Post a Comment